জাহান্নামীদের সংখ্যা
পৃথিবীর অধিকাংশ মানুষ আল্লাহ তা’আলার একমাত্র মনোনীত দ্বীন-ইসলামকে অস্বীকার করে। পক্ষান্তরে যারা ইসলামকে স্বীকার করে তারাও শতধা বিভক্ত। বিভিন্ন তরিকা ও মাযহাবের বেড়াজালে নিজেকে আবদ্ধ রেখে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর আক্বীদাহ থেকে বিচ্যুত হয়ে বাতীলদের আক্বীদাহ গ্রহণ করেছে। সুতরাং প্রকৃত মুসলিমের সংখ্যা অতিব নগন্য। যার কারণে জান্নাতীদের তুলনায় জাহান্নামীদের সংখ্যা অনেক বেশী।
আল্লাহ তা’আলা বলেন, وَمَا أَكْثَرُ النَّاسِ وَلَوْ حَرَصْتَ بِمُؤْمِنِيْنَ –
তিনি অন্যত্র বলেন, وَلَقَدْ صَدَّقَ عَلَيْهِمْ إِبْلِيسُ ظَنَّهُ فَاتَّبَعُوهُ إِلَّا فَرِيقًا مِّنَ الْمُؤْمِنِيْنَ
‘তুমি আকাঙ্খা করলেও অধিকাংশ মানুষ মুমিন নয়’(সূরা ইউসুফ ১২/১০৩)।
‘নিশ্চয়ই তাদের ব্যাপারে ইবলীস তার ধারণা সত্য প্রমাণ করল, ফলে মু’মিনদের একটি দল ছাড়া সবাই তার অনুসরণ করল’ (সূরা সাবা ৩৪/২০)।
আল্লাহ তা’আলা ইবলীসকে বলেন, لاَمْلاَنُ جَهَنَّمَ مِنكَ وَمِمَّن تَبِعَكَ مِنْهُمْ أَجْمَعِينَ –
‘তোমাকে দিয়ে এবং তাদের মধ্যে যারা তোমার অনুসরণ করত তাদের দিয়ে নিশ্চয়ই আমি জাহান্নাম পূর্ণ করব’ (সূরা ছাদ ৩৮/৮৫)।
অতএব প্রত্যেক কাফিরই জাহান্নামের আধিবাসী। আর আদম সন্তানের অধিকাংশই কাফির। যেমন- অনেক নবী-রাসূলগণের জীবনী পর্যালোচনা করলে দেখা যায় যে, কারো অনুসারী ছিল ১০ জনের কম, আবার কারো দুই অথবা একজন, এমনকি কারো কোন অনুসারীই ছিল না।
যেমন- হাদীছে বর্ণিত হয়েছে,
عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ رَضِيَ اللهُ عَنْهُمَا قَالَ خَرَجَ عَلَيْنَا النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَوْمًا فَقَالَ عُرِضَتْ عَلَيَّ الأُمَمُ فَجَعَلَ يَمُرُّ النَّبِيُّ مَعَهُ الرَّجُلُ وَالنَّبِيُّ مَعَهُ الرَّجُلانِ وَالنَّبِيُّ مَعَهُ الرَّهْطُ وَالنَّبِيُّ لَيْسَ مَعَهُ أَحَدٌ
ইবনু আব্বাস (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, একদিন রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) আমাদের নিকট আসলেন এবং বললেন, আমার সামনে (পূর্ববর্তী নবীগণের) উম্মাতদের পেশ করা হল। (আমি দেখলাম) একজন নবী যাচ্ছেন, তাঁর সাথে আছে মাত্র একজন লোক এবং আর একজন নবী যার সাথে আছে দু’জন লোক। অন্য একজন নবী দেখলাম, তাঁর সাথে আছে একটি দল, আর একজন নবী, তাঁর সাথে কেউ নেই । ৭৩. বুখারী হা/৫৭৫২, বঙ্গানুবাদ (তাওহীদ পাবলিকেশন্স) ৫/৩৪৫ পৃঃ।
অন্য হাদীছে এসেছে,
عَنْ أَبِي سَعِيدٍ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُوْلُ اللَّهُ يَا آدَمُ فَيَقُولُ لَبَّيْكَ وَسَعْدَيْكَ وَالْخَيْرُ فِي يَدَيْكَ قَالَ يَقُوْلُ أَخْرِجْ بَعْثَ النَّارِ قَالَ وَمَا بَعْتُ النَّارِ قَالَ مِنْ كُلِّ أَلْفِ تِسْعَمِئَةٍ وَتِسْعَةً وَتِسْعِيْنَ فَذَاكَ حِيْنَ يَشِيْبُ الصَّغِيْرُ وَتَضَعُ كُلَّ ذَاتِ حَمْلٍ حَمْلَهَا وَتَرَى النَّاسَ سَكْرَى وَمَا هُمْ بِسَكْرَى وَلَكِنَّ عَذَابَ اللهِ شَدِيدٌ فَاشْتَدَّ ذَلِكَ عَلَيْهِمْ فَقَالُوْا يَا رَسُوْلُ اللهِ أَيُّنَا الرَّجُلُ قَالَ أَبْشِرُوا فَإِنْ مِنْ يَأْجُوجَ وَمَأْجُوجَ أَلْفٌ وَمِنْكُمْ رَجُلٌ، ثُمَّ قَالَ وَالَّذِي نَفْسِي فِي يَدِهِ إِنِّي لأَطْمَعُ أَنْ تَكُونُوا ثُلُثَ أَهْلِ الْجَنَّةِ قَالَ فَحَمِدْنَا اللَّهَ وَكَبَّرْنَا ثُمَّ قَالَ وَالَّذِي نَفْسِي فِي يَدِهِ إِنِّي لأَطْمَعُ أَنْ تَكُونُوا شَطْرَ أَهْلِ الْجَنَّةِ إِنَّ مَثَلَكُمْ فِي الأُمَمِ كَمَثَلِ الشَّعَرَةِ الْبَيْضَاءِ فِي جِلْدِ الثَّوْرِ الأَسْوَدِ أَوِ الرَّقْمَةِ فِي ذِرَاعِ الْحِمَارِ –
আবু সা’ঈদ খুদরী (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেছেন, আল্লাহ আদমকে ডেকে বলবেন, হে আদম! তিনি বলবেন, আমি তোমার খিদমতে হাযির। যাবতীয় কল্যাণ তোমারই হাতে। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, তখন আল্লাহ বলবেন, জাহান্নামীদের (নিক্ষেপ করার জন্য) বের কর। আদম (আঃ) বলবেন, কি পরিমাণ জাহান্নামী বের করব? আল্লাহ বলবেন, প্রতি হাজারে নয়শ’ নিরানব্বই জন। আর এটা ঘটবে ঐ সময়, যখন (কিয়ামতের ভয়াবহতায়) শিশু বুড়িয়ে যাবে। (আয়াত) : আর প্রত্যেক গর্ভবতী গর্ভপাত করে ফেলবে, আর মানুষকে দেখবে মাতাল, যদিও তারা প্রকৃতপক্ষে মাতাল নয়, কিন্তু আল্লাহ্ শাস্তি বড়ই কঠিন (যার কারণে তাদের ঐ অবস্থা ঘটবে)- (সূরা হাজ্জ ২২/২)।
এ ব্যাপারটি ছাহাবায়ে কেরামের নিকট বড় কঠিন মনে হল। তখন তাঁরা বললেন, হে আল্লাহ্র রাসূল! আমাদের মধ্যে থেকে (মুক্তি প্রাপ্ত) সেই লোকটি কে হবেন? তিনি বললেন, তোমরা সুসংবাদ গ্রহণ কর যে, ইয়াজু্যু ও মা’জুয থেকে এক হাজার আর তোমাদের হবে একজন। এরপর তিনি বললেন, সপথ ঐ সত্তার, যার হাতে আমার প্রাণ! আমি আশা রাখি যে, তোমরা জান্নাতীদের এক-তৃতীয়াংশ হবে। বর্ণনাকারী বলেন, এরপর আমরা ‘আলহামদুলিল্লাহ’ ও আল্লাহু আকবার’ বলে উঠলাম। তিনি আবার বললেন, শপথ ঐ সত্তার, যার হাতে আমার প্রাণ! আমি অবশ্যই আশা রাখি যে, তোমরা জান্নাতীদের অর্ধেক হবে। অন্য সব উম্মাতের তুলনায় তোমাদের দৃষ্টান্ত হচ্ছে কাল ষাঁড়ের চামড়ার একটি সাদা চুলের মত। অথবা সাদা দাগ, যা গাধার সামনের পায়ে হয়ে থাকে। (বুখারী,হাদীস,৬৫৩০, মুসলিম, হাদীস, ২২২)
অন্য হাদীছে এসেছে,
عَنْ عِمْرَانَ بْنِ حُصَيْنٍ قَالَ كُنَّا مَعَ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي مَسِيْرٍ، فَتَفَاوَتَ بَيْنَ أَصْحَابِهِ فِي السَّيْرِ، فَرَفَعَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ صَوْتَهُ بِهَاتَيْنِ الآيَتَيْنِ {يَا أَيُّهَا النَّاسُ اتَّقُوا رَبَّكُمْ إِنَّ زَلْزَلَةَ السَّاعَةِ شَيْءٍ عَظِيمٌ يَوْمَ تَرَوْنَهَا تَذْهَلُ كُلُّ مُرْضِعَةٍ عَمَّا أَرْضَعَتْ وَتَضَعُ كُلُّ ذَاتِ حَمْلٍ حَمْلَهَا وَتَرَى سَمِعَ بِذَلِكَ النَّاسَ سُكَارَى وَمَا هُمْ بِسُكَارَى وَلَكِنَّ عَذَابَ اللهِ شَدِيدٌ فَلَمَّا أَصْحَابُهُ عَرَفُوْا أَنَّهُ قَوْلُ يَقُولُهُ، فَقَالَ هَلْ تَدْرُونَ أَيُّ يَوْمٍ ذَاكُمْ؟ قَالُوْا اللَّهُ وَرَسُولُهُ أَعْلَمُ ، قَالَ ذَلِكَ يَوْمٌ يُنَادِي اللَّهُ فِيهِ يَا آدَمُ ابْعَثْ بَعْثَ النَّارِ، فَيَقُولُ يَا رَبِّ، وَمَا بَعْثُ النَّارِ؟ فَيَقُولُ مِنْ كُلِّ أَلْفِ تِسْعُ مِائَةٍ وَتِسْعَةٌ وَتِسْعُونَ فِي النَّارِ وَوَاحِدٌ فِي الْجَنَّةِ، فَأَبْلَسَ الْقَوْمُ حَتَّى مَا أَوْضَحُوا بِضَاحِكَة، فَلَمَّا رَأَى رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ الَّذِي بِأَصْحَابِهِ، قَالَ اعْمَلُوْا وَأَبْشِرُوْا، فَوَالَّذِي نَفْسُ مُحَمَّدٍ بِيَدِهِ إِنَّكُمْ لَمَعَ خَلِيْقَتَيْنِ مَا كَانَتَا مَعَ شَيْءٍ إِلَّا كَثرَيَّاهُ يَأْجُوجَ وَمَأْجُوْجَ، وَمَنْ مَاتَ مِنْ بَنِي آدَمَ وَبَنِي إِبْلِيْسَ ، قَالَ فَسُرِّيَ عَنِ الْقَوْمِ بَعْضُ الَّذِي يَجِدُوْنَ، فَقَالَ اعْمَلُوْا وَأَبْشِرُوْا فَوَالَّذِي نَفْسُ مُحَمَّدٍ بِيَدِهِ مَا أَنْتُمْ فِي النَّاسِ إِلا كَالشَّامَةِ فِي جَنْبِ الْبَعِيرِ أَوْ كَالرَّقْمَةِ فِي ذِرَاعِ الدَّابَّةِ
ইমরান ইবনে হুছাইন (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমরা রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর সাথে সফরে ছিলাম । তাঁর ছাহাবীগণ দ্রুতগতিতে চলছিলেন। হঠাৎ করে তিনি উচ্চস্বরে আয়াত দু’টি পাঠ করেন। (হে মানুষ! তোমরা তোমাদের রবকে ভয় কর। নিশ্চয়ই কিয়ামতের প্রকম্পন এক ভয়ঙ্কর ব্যাপার। যেদিন তোমরা তা দেখবে সেদিন প্রত্যেক স্তন্য দানকারিনী আপন দুগ্ধপোষ্য শিশুকে ভুলে যাবে এবং প্রত্যেক গর্ভধারিণী তার গর্ভপাত করে ফেলবে, তুমি দেখবে মানুষকে মাতাল সদৃশ, অথচ তারা মাতাল নয়। তবে আল্লাহ্র আযাবই কঠিন) (সূরা হজ্জ ২২/১-২)। ছাহাবায়ে কেরামের কানে এ শব্দ পৌঁছা মাত্রই সবাই তাঁদের সওয়ারীগুলি নিয়ে তাঁর চতুষ্পার্শ্বে একত্রিত হয়ে যান। তাঁদের ধারণা ছিল যে, তিনি আরো কিছু বলবেন। তিনি বললেন, এটা কোন দিন হবে তা তোমরা জান কি? এটা হবে ঐ দিন যেদিন আল্লাহ তা’আলা আদম (আঃ)-কে বলবেন, হে আদম! জাহান্নামের অংশ বের করে নাও। তিনি বলবেন, হে আমার প্রতিপালক! কতজনের মধ্য হতে কতজনকে বের করব? আল্লাহ তা’আলা জবাব দিবেন, প্রতি হাজারে নয়শত নিরানব্বই জনকে জাহান্নামের জন্য এবং একজনকে জান্নাতের জন্য বের কর। এটা শুনা মাত্রই ছাহাবায়ে কেরামের অন্তর কেঁপে উঠে এবং তাঁরা নীরব হয়ে যান। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) এ অবস্থা দেখে তাঁদেরকে বললেন, দুঃখিত ও চিন্তিত হয়ো না, বরং আনন্দিত হও ও আমল করতে থাক। যাঁর হাতে মুহাম্মাদের প্রাণ তাঁর শপথ! তোমাদের সাথে দু’টি মাখলুক রয়েছে, এ দু’টি মাখলুক যাদের সাথেই থাকে তাদের বৃদ্ধি করে দেয়। অর্থাৎ ইয়াজুজ ও মা’জুয, আর আদম সন্তান ও ইবলীস সন্তানদের মধ্যে যারা ধ্বংস হয়ে গেছে। (জাহান্নামীদের মধ্যে এরাও রয়েছে)। একথা শুনে ছাহাবায়ে কেরামের ভীতি বিহবলতা কমে আসে। তখন আবার তিনি বলেন, আমল করতে থাক এবং সুসংবাদ শুনো। যার হাতে মুহাম্মাদের প্রাণ তাঁর শপথ! তোমরা তো অন্যান্য লোকদের তুলনায় তেমন, যেমন- উটের পার্শ্বদেশের বা জন্তুর হাতের (সামনের পায়ের দাগ)। তিরমিযী হা/৩১৬৯; ছহীহ ইবনু হিব্বান হা/৭৩৫৪; আলবানী, সনদ ছহীহ ।
অন্য হাদীছে এসেছে,
عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ أَنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ أَوَّلُ مَنْ يُدْعَى يَوْمَ الْقِيَامَةِ آدَمُ فَتَرَاءَى ذُرِّيَّتُهُ فَيُقَالُ هَذَا أَبُوكُمْ آدَمُ فَيَقُولُ لَبَيْكَ وَسَعْدَيْكَ فَيَقُولُ أَخْرِجْ بَعْثَ جَهَنَّمَ مِنْ ذُرِّيَّتِكَ فَيَقُولُ يَا رَبِّ كَمْ أَخْرِجُ فَيَقُولُ أَخْرِجُ مِنْ كُلِّ مِئَةٍ تِسْعَةً وَتِسْعِيْنَ فَقَالُوْا يَا رَسُوْلَ اللهِ إِذَا أُخِذَ مِنَّا مِنْ كُلِّ مِئَةٍ تِسْعَةٌ وَتِسْعُوْنَ فَمَاذَا يَبْقَى مِنَّا قَالَ إِنْ أُمَّتِي فِي الأُمَم كَالشَّعَرَةِ الْبَيْضَاءِ فِي النُّوْرِ الأَسْوَدِ
আবু হুরায়রাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত, নবী (ছাঃ) বলেছেন, ক্বিয়ামতের দিন সর্বপ্রথম আদম (আঃ)-কে ডাকা হবে। তিনি তাঁর সন্তানদেরকে দেখতে পাবেন। তখন তাদেরকে বলা হবে, ইনি তোমাদের পিতা আদম (আঃ)। তখন তারা বলবে আমরা তোমার খিদমাতে হাযির! এরপর আল্লাহ তা’আলা তাকে বলবেন, তোমার জাহান্নামী বংশধরকে বের কর। তখন আদম (আঃ) বলবেন, হে আমার প্রতিপালক! কি পরিমাণ বের করব? আল্লাহ বলবেন, প্রতি একশ হতে নিরানব্বই জনকে বের কর। তখন ছাহাবায়ে কেরাম বলে উঠলেন, হে আল্লাহর রাসূল! প্রতি একশ থেকে যখন নিরানব্বই জনকে বের করা হবে তখন আর আমাদের কে বাকী থাকবে? তিনি (ছাঃ) বললেন, নিশ্চয়ই অন্যান্য সকল উম্মতের তুলনায় আমার উম্মত হল কাল ষাঁড়ের গায়ে একটি সাদা চুলের মত। বুখারী হা/৬৫২৯, বঙ্গানুবাদ (তাওহীদ পাবলিকেশান্স) ৬/৫৪ পৃঃ।
তথ্যসূত্র:
জাহান্নামের ভয়াভহ আযাব
শরীফুল ইসলাম বিন জয়নাল আবেদীন