ইবাদত

শিশুকে কালিমা শিখানো

শিশু যখন কথা বলতে শেখে তখন তাকে সর্বপ্রথম কালিমায়ে তাইয়্যিবা শিক্ষা দেবে। যার প্রভাব তার সমগ্র জীবনে প্রতিফলিত হওয়ার আশা করা যায়। তাছাড়া জীবনের ঊষালগ্নেই শিশুকে নিজ সৃষ্টিকর্তার সাথে পরিচয় করিয়ে দেওয়া এবং সেই সৃষ্টিকর্তা যে শরীকহীন, তাঁর কোনো অংশীদার নেই, তিনি একক ও অদ্বিতীয় এ পরিচয় দিয়ে দেওয়া প্রত্যেক পিতামাতা ও অভিভাবকের নৈতিক দায়িত্ব ।

এ বিষয়ে মহানবী (স.) বলেন— عَنْ ابْنِ عَبَّاسِ عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ افْتَحُوا عَلَى صِبْيَانِكُمْ أَوَّلَ كَلِمَةٍ بِلَا إِلَهَ إِلَّا اللهُ “তোমরা নিজ নিজ শিশুকে সর্বপ্রথম কথা শেখাবে- লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ।( বাইহাকী, শু’আবুল ঈমান, প্রাগুক্ত, খণ্ড-৬, পৃ ৩৯৮; আব্দুর রহীম আল মুবারাকপুরী, তুহফাতুল আহওয়াযী, প্রাগুক্ত, খণ্ড-৪, পৃ. ৪৬)

তথ্যসূত্র :

বই: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ১০০০ সুন্নাত

লেখক: শাইখ খালীল আল হোসেনান

অনুবাদক: মাওলানা ডক্টর শাহ্‌ মুহাম্মাদ আবদুর রাহীম

এই ব্লগটি পড়ে আপনার প্রতিক্রিয়া কী?

খুশি
0
আরও উন্নত হতে পারে
0

Leave a reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *